কলকাতার বাগুইআটির আশেপাশের এলাকা ও নিউ টাউন রাজারহাট এলাকা গুলো অবৈধ বাংলাদেশী দের ডেরায় পরিনত হয়েছে, এই বাস্তবতার সাথে ওয়াকিবহাল নন, এই সব এলাকায় বসবাস করেন এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।
এই সব অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের পশ্চিমবঙ্গের মাটিতে প্রশাসনের সহযোগিতায় জাল ভারতীয় পরিচয় ও নথি তৈরি করে দিচ্ছে কারা??? কিছু স্থানীয় ছিঁচকে নেতা দের দিকে আঙুল তুলছেন স্থানীয় মানুষজন। এদের নাম ইতিমধ্যেই ভোটার তালিকায় নথিভুক্ত ও হয়ে গেছে বলে শোনা যাচ্ছে।
এরাই তৃণমূলের ২১ জুলাই ও অন্যান্য সমাবেশে, মিটিং মিছিলে অংশগ্রহণ করে, মাঠ ভরায়- এমনটা দাবী করেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। একবার পশ্চিমবঙ্গে ধাতস্থ হয়ে গেলে দেশের অন্যান্য প্রান্তে শাখা প্রশাখা ছড়িয়ে দেয়।
তাই দেশের অন্যান্য প্রদেশে ধর পাকড় শুরু হলে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠেন বলেও তার অভিযোগ। তার কারণ এত কষ্ট করে নিজের ভোট ব্যাংক গড়ে তুলেছেন, এদের বাংলাদেশে 'পুশ ব্যাক' করলে ওনার সরকার তো দূর, দলেরই অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।
তাই ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচন অবধি নানা রকম রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে উদ্যত হয়েছেন মাননীয়া, এই সব অবৈধ অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশী ও রোহিঙ্গা মুসলমানদের স্বার্থে। এই কর্মসূচির সাথে, ভারত কেশরী ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মহতী উদ্যোগের ফলে ১৯৪৭ সালের ২০ শে জুন বঙ্গীয় প্রাদেশিক আইন সভায় ভোটাভুটির মাধ্যমে সৃষ্টি হওয়া পশ্চিমবঙ্গের জনগণের কোনো সম্বন্ধ নেই।
বাগুইআটি ও নিউ টাউন সংলগ্ন জ্যাংড়া হাতিয়াড়া ২ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে স্থিত ঘুনি অঞ্চল অবৈধ বাংলাদেশীদের আস্তানা একেবারে কলকাতার চৌহদ্দি পর্যন্ত ছুয়ে ফেলেছে, এর পরে হয়তো কলকাতার মধ্যে অবস্থান করবে....